1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনে ১৭০০ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

  • Update Time : শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২৩১ Time View
নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনে ১৭০০ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক: গ্রামাঞ্চলে নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন সেবা প্রদানের জন্য এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা (২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিশ্বব্যাংকের সদর দফতর এ অনুমোদন দেয় বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটির ঢাকা কার্যালয়।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় বলছে, মানবসম্পদ উন্নয়নে গ্রামীণ পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি প্রকল্পের আওতায় বড় ও ছোট পাইপের মাধ্যমে ছয় লাখ গ্রামীণ মানুষকে নিরাপদ ও পরিষ্কার পানি সরবরাহ করা হবে। এর আওতায় ৩৬ লাখ গ্রামীণ মানুষকে স্যানিটেশন সেবা প্রদান করা হবে। এর মাধ্যমে বাসায় ও জনবহুল জায়গায় নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যবিধির (হাতধোয়া) ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে। যা করোনাভাইরাস প্রতিরোধেও সহায়ক হবে।

ব্যাংকটির বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর মারসি টেম্বন বলেন, সবার জন্য পানি সরবরাহ প্রদান এবং উন্মুক্ত স্থানে মলত্যাগ বন্ধে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। তারপরও মানবসম্পদ উন্নয়নে মানসম্মত পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রদানে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে পরিষ্কার পানি ও স্যানিটেশন সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে। যা ডায়রিয়া কমাতে, পুষ্টি ও স্বাস্থ্যের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে অরক্ষিত শ্রেণির মানুষ বেশি সুবিধা পাবেন। বাংলাদেশের দারিদ্র্য দূর করতে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনেও প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ পানিবিশেষজ্ঞ ও এই প্রকল্পের দল প্রধান রোকেয়া আহমেদ বলেন, জলবায়ুর প্রভাবে সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। রুক্ষ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খাবার পানির মান ও সহজলভ্যতা কমার মাধ্যমে এ দেশের ওয়াশিং সেক্টরকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। জলবায়ুসহিষ্ণু পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা গড়ে তুলতে এবং উপরিভাগের ও ভূ-গর্ভস্থ পানির দূষণ রোধেও এই প্রকল্প ভূমিকা রাখবে।

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, করোনাকে সামনে রেখে এই প্রকল্পে হতদরিদ্র মানুষের আচরণ পরিবর্তনে ৩৯ কোটি ৬৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা খরচের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রকল্প বাস্তবায়নে পরামর্শ সেবা গ্রহণের জন্য খরচ করা হবে ২৬ কোটি ৯৭ লাখ ১২ হাজার, হাতধোয়া স্টেশন স্থাপনের জন্য খরচ করা হেব ২৮ কোটি ৫০ লাখ এবং বিদেশ সফরের জন্য খরচ করা হবে পাঁচ কোটি টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..